নতুন খবর
আমফান- এর কবলে বাংলা, দেখে নিন সর্তকতা......
আমফান- এর কবলে বাংলা.....
এমনিতেই করোনার মোকাবেলায় নাজেহাল বাংলা তথা গোটা বিশ্ব। তার ওপর উপরি বিপদের আশঙ্কা ঘূর্ণিঝড় আমফান। দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এর উপর আবর্তন ঘূর্ণিঝড় আসতে চলেছে বাংলার দিকে। মঙ্গলবার থেকে বাংলা ওড়িশার বিভিন্ন জেলায় মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকছে। বুধবার দিন আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় আমফান বাংলার বুকে।
মৌসম ভবন এর খবর অনুযায়ী মঙ্গলবার সে মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ের আকার নেবে,বুধবার সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের দীঘা এবং বাংলাদেশের হাতিয়ার মাঝখান দিয়ে স্থলভূমিতে ঢুকতে পারে। বর্ষায় দিনই আন্দামানের পৌঁছেছে, আগামী কয়েকদিনে আন্দামানের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। আবু বিজ্ঞানীরা জানান সমুদ্রে জলের উষ্ণতা 26.5 ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলেই তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে শুরু করে।বঙ্গোপসাগরের জলের উষ্ণতা তার থেকেও বেশ কিছুটা বেশি হওয়ায় আমফানের শক্তি দ্রুত বেড়েছে বলে জানান।
এবার পড়ুন- লকডাউন তোলার কারনে,কোন কোন দেশে হু হু করে বেড়ে চলেছে করোনা সংক্রমণ।
যদিও স্থলপথে এসে আমফান কিছুটা শক্তি হারাবে।আবহাওয়াবিদদের মতে- আম ফান উপকূলবর্তী এলাকায় আছড়ে পড়ার সময় ঘন্টায় ১২০ থেকে ১৪০ কিমি বেগে বইবে। কিছু সময়ের জন্য তার গতিবেগ ১৫৫ কিলোমিটার হতে পারে। তাই এই কদিন মৎস্যজীবীদের সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়। প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো- হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা টিম সুরক্ষার দায়িত্বে রাখা হয়েছে। সঙ্গে উপকূলরক্ষী বাহিনী ও প্রস্তুত। আকাশপথে ও জলপথে চলছে নজরদারি। মাইকে করে প্রচার চলছে দীঘা রামনগর মন্দারমনি সহ উপকূলবর্তী সব এলাকায়।
এবার পড়ুন- পুরনো জীবন আর ফিরে পাবেনা সমগ্ৰ মানবজাতি...
জাতীয় মোকাবিলা দলের ৩২ জন সদস্য এদিন দীঘায় পৌঁছেছেন। অসামরিক প্রতিরক্ষা দল থাকছে দীঘা হলদিয়া। জেলার সব ব্লকে শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন ত্রাণশিবিরে মাস্ক ও সাবান রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গোসাবার দুর্বল নদী বাঁধের জরুরি মেরামতি চলছে। বিভিন্ন স্কুল গুলিকে আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ঘোড়ামারা এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে।
মৌসম ভবন এর খবর অনুযায়ী মঙ্গলবার সে মারাত্মক ঘূর্ণিঝড়ের আকার নেবে,বুধবার সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের দীঘা এবং বাংলাদেশের হাতিয়ার মাঝখান দিয়ে স্থলভূমিতে ঢুকতে পারে। বর্ষায় দিনই আন্দামানের পৌঁছেছে, আগামী কয়েকদিনে আন্দামানের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। আবু বিজ্ঞানীরা জানান সমুদ্রে জলের উষ্ণতা 26.5 ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলেই তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে শুরু করে।বঙ্গোপসাগরের জলের উষ্ণতা তার থেকেও বেশ কিছুটা বেশি হওয়ায় আমফানের শক্তি দ্রুত বেড়েছে বলে জানান।
এবার পড়ুন- লকডাউন তোলার কারনে,কোন কোন দেশে হু হু করে বেড়ে চলেছে করোনা সংক্রমণ।
যদিও স্থলপথে এসে আমফান কিছুটা শক্তি হারাবে।আবহাওয়াবিদদের মতে- আম ফান উপকূলবর্তী এলাকায় আছড়ে পড়ার সময় ঘন্টায় ১২০ থেকে ১৪০ কিমি বেগে বইবে। কিছু সময়ের জন্য তার গতিবেগ ১৫৫ কিলোমিটার হতে পারে। তাই এই কদিন মৎস্যজীবীদের সাগরে যেতে নিষেধ করা হয়। প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো- হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা টিম সুরক্ষার দায়িত্বে রাখা হয়েছে। সঙ্গে উপকূলরক্ষী বাহিনী ও প্রস্তুত। আকাশপথে ও জলপথে চলছে নজরদারি। মাইকে করে প্রচার চলছে দীঘা রামনগর মন্দারমনি সহ উপকূলবর্তী সব এলাকায়।
এবার পড়ুন- পুরনো জীবন আর ফিরে পাবেনা সমগ্ৰ মানবজাতি...
জাতীয় মোকাবিলা দলের ৩২ জন সদস্য এদিন দীঘায় পৌঁছেছেন। অসামরিক প্রতিরক্ষা দল থাকছে দীঘা হলদিয়া। জেলার সব ব্লকে শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন ত্রাণশিবিরে মাস্ক ও সাবান রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গোসাবার দুর্বল নদী বাঁধের জরুরি মেরামতি চলছে। বিভিন্ন স্কুল গুলিকে আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ঘোড়ামারা এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে আনা হয়েছে।
Post a Comment
0 Comments