নতুন খবর
পুরনো জীবন আর হয়তো ফিরে পাবেনা মানবজাতি। Corona viras এখন সঙ্গী।
পুরনো জীবন আর হয়তো ফিরে পাবেনা মানবজাতি-
বিশ্ব মহামারী করোনার জেরে একটা জিনিস খুবই পষ্ট করে দিয়েছেন চিকিৎসকও বিজ্ঞানীরা, তা হলো করো না আসার আগে সমগ্র বিশ্বের মানবজাতির যে রকম জীবন যাপন করেছিলেন তা হয়তো আর এখন ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। তাদের মতে কয়েক মাস পর যদি করোনা কমে যায় তাহলে পূর্ব জীবনে ফিরে যাওয়া এখনই নিশ্চিত নয়।
এবার পড়ুন- লকডাউন না মেনে গ্রেপ্তার অভিনেত্রী পুনম পান্ডে। Punam Pandey.
আইসিএমআর- এর মতে লকডাউন চলুক বা উঠে যাক বছর দুই তিনেক মানুষকে একই রকমভাবে সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স বজায় রেখে ও মুখে মাক্স পরে থাকাটা খুবই জরুরী হয়ে উঠবে। বিজ্ঞানীদের মতে যদি দেখা যায় এই ভাইরাস মানুষের শরীরে দীর্ঘদিন ধরে থাকে বা সময় ও আবহাওয়ার সাথে তাল মিলিয়ে এর অস্তিত্ব আরো ভয়ানক হচ্ছে, তাহলে প্রতি বছর মানুষকে এর প্রতিষেধক হিসাবে একটি করে টিকা নিতে হবে।
1998 সালের স্প্যানিশ ফ্লু এর উদাহরণ টেনে বিজ্ঞানীরা জানান তিন দফায় এই ফ্লুতে প্রায় পাঁচ কোটিরও বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটেছিল। তার সাথে এও বলেন কোন ভাইরাসের পরিবেশ টিকে থাকাটা নির্ভর করে তার মিউটেশনের ওপর, যদি দেখা যায় মিউটেশন আর তেমনভাবে হচ্ছেনা তাহলে বোঝা যাবে যে সেই ভাইরাস আস্তে আস্তে ক্ষমতা হারিয়েছে।
এবার পড়ুন- করোনা ভাইরাস পশু/পাখি,না মানুষের সৃষ্টি?
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেল সাইন্স- এর এক বিজ্ঞানীর কথায় সমস্ত জীবিত অর্গানিজমেই মিউটেশন হয়, যদি দেখা যায় সেই মিউটেশন পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিচ্ছে তাহলে তখন সেই ভাইরাস টিকে যায় আর যদি মানিয়ে নিতে না পারে তাহলে তখন তার বিলুপ্তি ঘটে। তবে এখন বলা যেতেই পারে যেভাবে মাস বা সোয়াইন ফ্ল পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়নি, ঠিক সেভাবে হয়তো কোভিড-19 ও নিশ্চিহ্ন হবে না।
এবার পড়ুন- বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত লাফিয়ে বাড়ছে।
ন্যাশনাল হেলথ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউট- এর বিজ্ঞানীদের একাংশের দাবি যদি কয়েক মাস পরে সারা বিশ্বে কোথাও আর কোন নতুন করে আক্রান্ত না ছড়ায়, আর যাদের স্বল্প উপসর্গ বা যারা উপসর্গহীন তারা নিজে থেকেই সুস্থ হয়ে যান, আর যারা কোভিডে আক্রান্ত হয়ে শেষ স্টেজে চলে গিয়েছেন তাদের একাংশ মারা যান, তারপর যে জীবন শুরু হবে তা কখনোই করোনা সংক্রমণের আগের জীবন হবে না। বিজ্ঞানীদের মতে সংক্রমণ থামার পরেও কমপক্ষে 2 বছর কোভিড-19 এর আগের জীবন ভুলে যাওয়া শুধু নয় বরং কোভিডের সঙ্গে আমাদের একসঙ্গে সহবস্থান না করতে হয়।
মানব সভ্যতা বিবর্তনের পথে |
আইসিএমআর- এর মতে লকডাউন চলুক বা উঠে যাক বছর দুই তিনেক মানুষকে একই রকমভাবে সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স বজায় রেখে ও মুখে মাক্স পরে থাকাটা খুবই জরুরী হয়ে উঠবে। বিজ্ঞানীদের মতে যদি দেখা যায় এই ভাইরাস মানুষের শরীরে দীর্ঘদিন ধরে থাকে বা সময় ও আবহাওয়ার সাথে তাল মিলিয়ে এর অস্তিত্ব আরো ভয়ানক হচ্ছে, তাহলে প্রতি বছর মানুষকে এর প্রতিষেধক হিসাবে একটি করে টিকা নিতে হবে।
1998 সালের স্প্যানিশ ফ্লু এর উদাহরণ টেনে বিজ্ঞানীরা জানান তিন দফায় এই ফ্লুতে প্রায় পাঁচ কোটিরও বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটেছিল। তার সাথে এও বলেন কোন ভাইরাসের পরিবেশ টিকে থাকাটা নির্ভর করে তার মিউটেশনের ওপর, যদি দেখা যায় মিউটেশন আর তেমনভাবে হচ্ছেনা তাহলে বোঝা যাবে যে সেই ভাইরাস আস্তে আস্তে ক্ষমতা হারিয়েছে।
এবার পড়ুন- করোনা ভাইরাস পশু/পাখি,না মানুষের সৃষ্টি?
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেল সাইন্স- এর এক বিজ্ঞানীর কথায় সমস্ত জীবিত অর্গানিজমেই মিউটেশন হয়, যদি দেখা যায় সেই মিউটেশন পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিচ্ছে তাহলে তখন সেই ভাইরাস টিকে যায় আর যদি মানিয়ে নিতে না পারে তাহলে তখন তার বিলুপ্তি ঘটে। তবে এখন বলা যেতেই পারে যেভাবে মাস বা সোয়াইন ফ্ল পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়নি, ঠিক সেভাবে হয়তো কোভিড-19 ও নিশ্চিহ্ন হবে না।
এবার পড়ুন- বাংলাদেশে করোনা আক্রান্ত লাফিয়ে বাড়ছে।
ন্যাশনাল হেলথ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ইনস্টিটিউট- এর বিজ্ঞানীদের একাংশের দাবি যদি কয়েক মাস পরে সারা বিশ্বে কোথাও আর কোন নতুন করে আক্রান্ত না ছড়ায়, আর যাদের স্বল্প উপসর্গ বা যারা উপসর্গহীন তারা নিজে থেকেই সুস্থ হয়ে যান, আর যারা কোভিডে আক্রান্ত হয়ে শেষ স্টেজে চলে গিয়েছেন তাদের একাংশ মারা যান, তারপর যে জীবন শুরু হবে তা কখনোই করোনা সংক্রমণের আগের জীবন হবে না। বিজ্ঞানীদের মতে সংক্রমণ থামার পরেও কমপক্ষে 2 বছর কোভিড-19 এর আগের জীবন ভুলে যাওয়া শুধু নয় বরং কোভিডের সঙ্গে আমাদের একসঙ্গে সহবস্থান না করতে হয়।
Post a Comment
0 Comments