Twin Tower In Noida

Twin tower,twin tower Noida,twin tower in Noida,টুইন টাওয়ার
টুইন টাওয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক- অবশেষে ভেঙে ফেলা হল নয়ডার সুপারটেক টুইন টাওয়ার। এটিকে দেশের দীর্ঘতম টাওয়ার বলে গণ্য করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ভেঙে ফেলা হল এটিকে। দিনভর দেশ ও রাজ্যের যাবতীয় খবর এবং রাজনৈতিক আপডেট জানতে চোখ রাখুন Bengali real10 এ।

শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সমাপ্ত-
জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা পৌঁছেছিলে সুপারটেক টুইন টাওয়ারের কাছে। এদিকে আপতকালীন ভাবে ৫০টি শয্যা এবং অ্যাম্বুলেন্স তৈরি রাখা হয়েছিল।

প্ল্যান মাফিক নির্মাণ-
সুপারটেকের তরফে বলা হয় যে - অনুমোদিত প্ল্যান মেনেই বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছিল। কোনও প্ল্যান লঙ্ঘন করা হয়নি...তবে, সুপ্রিম কোর্ট প্রযুক্তিগত কারণে এই নির্মাণে সন্তোষ প্রকাশ করেনি। সেই অনুযায়ী দুটি টাওয়ার ভেঙে ফেলার নির্দেশ জারি করেছে। আমরা সর্বোচ্চ আদালতের আদেশকে সম্মান করি, তা বাস্তবায়ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।


দূষণ নিয়ন্ত্রণে নয়ডায় মোতায়েন স্মগগান। আজ দুপুর আড়াইটের সময় ধ্বংসের আগে মোট ১১টি স্মগগান মোতায়েন করা হয়েছিল নয়ডায়। দুটি স্মগগান মোতায়েন করা হয়েছিল পর্ষবন্থের সার্ভিস রোডের পাশে, ৩টি মোতায়েন করা হয়েছিল সিটি পার্ক থেকে এটিএস পর্যন্ত এলাকায়, ২টি বরাবর এবং গেঝা কমিউনিটি সেন্টারের বিপরীতে, একটি করে স্মগ গান জেপি ফ্লাইওভারের কাছে, এলডেকোর পাশে, পান্না কোর্টের সামনে এবং টুইন টাওয়ারের কাছে।

দুই দশক আগে শুরু হয়ছিল কাজ-
২০০০ সালের মাঝামাঝি সময় সুপারটেক টুইন টাওয়ার তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল। নয়ডা ও গ্রেটার নয়ডা যাওয়ার রাস্তার সংযোগস্থলে এই টাওয়ার গড়ে ওঠে। এখানকার ফ্ল্যাটের দাম ছিল ১ কোটি থেকে ৩ কোটি পর্যন্ত। ১৪টি ৯ তলা টাওয়ার তৈরির কথা ছিল প্রথমে।


টুইন টাওয়ার নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াই-

প্রায় দু দশক ধরে স্থানীয়দের সঙ্গে সুপারটেকের আইনী লড়াই চলেছে। শেষ পর্যন্ত এটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। সেই মতো আজ এই টাওয়ার ভেঙে ফেলা হল।

৩৭০০ কেজি বিস্ফোরক ব্যবহারে ভাঙা হল টাওয়ারটি।
কিছুক্ষণ আগেই ভাঙা হল সুপারটেকের তৈরি জোড়া টাওয়ার। ৩৭০০ কেজি বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছিল। মুম্বইয়ের একটি কোম্পানি এই কাজ করলো।