নতুন খবর
21 বছর পর সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড় আমফান.... আসতে চলেছে।
21 বছর পর সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড় (আমফান)
প্রায় 21 বছর আগের ভয়াবহ স্মৃতি উস্কে আবারো বঙ্গোপসাগরের বুকে জন্ম নিল এক সুপার সাইক্লোন।দিল্লির মৌসম ভবন এর মতে- এই মহা ঘূর্ণিঝড় ( সুপার সাইক্লোন ) এ পরিণত হলেও তা স্থলভাগে এসে কিছুটা গতি হারাবে।বুধবার দিন বিকেলে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা ও বাংলাদেশের হাতিয়া দ্বীপের মাঝে কোন জায়গা দিয়ে স্থলভাগের প্রবেশ করতে পারে। আবহাওয়াবিদদের মতে তা হল (এক্সট্রিমলি সিভিয়ার সাইক্লোন) বা ভয়ানক ঘূর্ণিঝড়।এই ঘূর্ণিঝড় স্থলভাগের ঢোকার সময় উপকূলবর্তী এলাকায়, ঘণ্টায় প্রায় 165 থেকে 175 কিলোমিটার বেগে বইছে ঝড়ো হাওয়া। তবে কিছু সময়ের জন্য তা ঘন্টায় 195 কিলোমিটার ও হতে পারে। ঝড়ের সাথে পাল্লা দিয়ে হতে পারে মুষলধারে বৃষ্টিপাত ও।
কলকাতাতেও হতে পারে ভারী ধরনের বৃষ্টিপাত।আবহাওয়াবিদদের মতে এই ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে পূর্ব মেদিনীপুর শহর দুই উত্তর 24 পরগনা।কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এই ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ ওড়িশার মুখ্য সচিবের সঙ্গে কথা বলেছেন। কারণ 1999 সালে সুপার সাইক্লোন এর প্রভাবে উড়িষ্যার জনজীবন ভয়ানক বিপন্ন হয়েছিল।কেন্দ্রীয় আবহাওয়াবিদদের মতে মঙ্গলবার গাঙ্গেয় বঙ্গে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বইতে পারে ঝড়ো হাওয়া।
এবার পড়ুন- আমফান-এর কবলে বাংলা, জেনে নিন সতর্কতা..
বুধবার বিকেলে এরপর থেকে কলকাতাসহ উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে 110 থেকে 130 কিলোমিটার বেগে ঝড় ও সঙ্গে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হবে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে। সমুদ্র উপকূলের 3 থেকে 6 মিটার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।দীঘা মন্দারমনি এলাকায় প্রাকৃতিক সুরক্ষার দেওয়াল বালিয়াড়ি নষ্ট করে পর্যটনের বিকাশ, কিছুটা বিপদের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে।
কলকাতাতেও হতে পারে ভারী ধরনের বৃষ্টিপাত।আবহাওয়াবিদদের মতে এই ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে পূর্ব মেদিনীপুর শহর দুই উত্তর 24 পরগনা।কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এই ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গ ওড়িশার মুখ্য সচিবের সঙ্গে কথা বলেছেন। কারণ 1999 সালে সুপার সাইক্লোন এর প্রভাবে উড়িষ্যার জনজীবন ভয়ানক বিপন্ন হয়েছিল।কেন্দ্রীয় আবহাওয়াবিদদের মতে মঙ্গলবার গাঙ্গেয় বঙ্গে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বইতে পারে ঝড়ো হাওয়া।
এবার পড়ুন- আমফান-এর কবলে বাংলা, জেনে নিন সতর্কতা..
বুধবার বিকেলে এরপর থেকে কলকাতাসহ উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে 110 থেকে 130 কিলোমিটার বেগে ঝড় ও সঙ্গে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হবে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে। সমুদ্র উপকূলের 3 থেকে 6 মিটার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।দীঘা মন্দারমনি এলাকায় প্রাকৃতিক সুরক্ষার দেওয়াল বালিয়াড়ি নষ্ট করে পর্যটনের বিকাশ, কিছুটা বিপদের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলেছে।
কেন ঝড়ের সৃষ্টি হয়, তার কারণ-
এক নম্বর- সাধারণভাবে গ্রীষ্ম ও বর্ষা ঋতু যাওয়ার সময় ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়।
দুই নম্বর- সমুদ্রের জলের তাপমাত্রা 26.5 ডিগ্রী সেলসিয়াসের বেশি হলে ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়।
তিন নম্বর- বায়ুমন্ডলের নিচের ও ওপরের স্তরে তাপমাত্রার অনেকটাই খারাপ হলে জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে এটির সৃষ্টি হতে পারে।
তবে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব যতই তৈরি হোক না কেন তা স্থলভূমির দিকে যাওয়ার সময় শক্তি হ্রাস পেতে থাকে।
এবার পড়ুন- এবার অপেক্ষায় আইপিএল, খুশির খবর ক্রীড়া মহলে...
এবার পড়ুন- এবার অপেক্ষায় আইপিএল, খুশির খবর ক্রীড়া মহলে...
Post a Comment
0 Comments