নতুন খবর
নতুন উপসর্গ করোনার, জিভের স্বাদ চলে যাওয়া, গন্ধ না পাওয়া.... covid19 update.
করোনা উপসর্গ নিয়ে একটি তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রক।সেখানে বলা হয়েছে আচমকা ঘ্রাণশক্তি হারিয়ে ফেলা ও জিভের স্বাদ না পাওয়া করোনার লক্ষণ হতে পারে।এমনিতেই প্রথমে বলা হয়েছিল- জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পেশির যন্ত্রণা, গলা ব্যথা, নাক থেকে জল পড়া ইত্যাদি করোনার প্রাথমিক লক্ষণ।
ব্রিটেন ও আমেরিকার করোনা ভাইরাসের লক্ষণ হিসাবে আগে থেকেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, ঘ্রাণশক্তি শক্তি লোপ পাওয়া ও কোন খাবারের স্বাদ না পাওয়া করোনার লক্ষণ হতে পারে।
তারা কিছু এরকম ব্যক্তির লালারস পরীক্ষা করে তা জানতে পারেন তারা কোভিড পজেটিভ। তবে ভারতে এখনো এরকম রোগীর সন্ধান মেলেনি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে কোভিড-১৯ তার চরিত্র বদল করেছে। যার জন্যই এই নিত্য নতুন উপসর্গ এর সন্ধান মিলছে। করুণা নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রক নতুন নির্দেশিকা প্রকাশ করেন-তাতে বলা হয় হাঁচি, কাশি এবং কথা বলার সময় মুখ থেকে নির্গত ড্রপলেটের মাধ্যমে মূলত একজন থেকে আরেকজনের শরীরে সংক্রমণ ছড়ায়।
এবার পড়ুন- জেল খেটে আসা ভারতীয় ৯জন সুপারস্টার অভিনেতা অভিনেত্রী...
এমনকি সেই ড্রপলেট কোন স্থানে বা মাটিতে করলে তাতে ভাইরাস দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী থাকে। এই অবস্থায় কোন ব্যক্তি যদি তা স্পর্শ করেন হাত দিয়ে এবং সেই হাত যদি চোখ নাক ও মুখের দেয় তা থেকেও সংক্রমণ দ্রুত ছড়ায়। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফ থেকে আরো জানানো হয় ৬০এর উপর যাদের বয়স তাদের এই সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। তাছাড়াও যাদের ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনে ভোগেন ও হৃদরোগ আছে তাদেরও এই সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। যদিও এখনো পর্যন্ত করোনার টিকা আবিষ্কার হয়নি তাই অনুসন্ধানী চিকিৎসা তেই ভরসা রাখছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
আগে কোন করনা রোগীর অবস্থা গুরুতর হলে, তাকে আইসিইউতে রেখে হাইড্রোক্সিন ক্লোরোকুইন এবং এজিথ্রোমাইসিন প্রয়োগ করার সুপারিশ ছিল কেন্দ্রের। কিন্তু এদিন তার পরিবর্তে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির প্রয়োগ করার সুপারিশ করা হয়েছে। থাইরক্সিন ক্লোরোকুইন সংক্রমণের প্রাথমিক পর্যায় দেওয়া যেতে পারে কোভিডে আক্রান্ত হওয়া রোগীদের।
এবার পড়ুন- করোনা থেকে বাঁচতে এই মুহূর্তে ত্যাগ করুন ধুমপান....
ব্রিটেন ও আমেরিকার করোনা ভাইরাসের লক্ষণ হিসাবে আগে থেকেই জানিয়ে দিয়েছিলেন যে, ঘ্রাণশক্তি শক্তি লোপ পাওয়া ও কোন খাবারের স্বাদ না পাওয়া করোনার লক্ষণ হতে পারে।
তারা কিছু এরকম ব্যক্তির লালারস পরীক্ষা করে তা জানতে পারেন তারা কোভিড পজেটিভ। তবে ভারতে এখনো এরকম রোগীর সন্ধান মেলেনি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে কোভিড-১৯ তার চরিত্র বদল করেছে। যার জন্যই এই নিত্য নতুন উপসর্গ এর সন্ধান মিলছে। করুণা নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রক নতুন নির্দেশিকা প্রকাশ করেন-তাতে বলা হয় হাঁচি, কাশি এবং কথা বলার সময় মুখ থেকে নির্গত ড্রপলেটের মাধ্যমে মূলত একজন থেকে আরেকজনের শরীরে সংক্রমণ ছড়ায়।
এবার পড়ুন- জেল খেটে আসা ভারতীয় ৯জন সুপারস্টার অভিনেতা অভিনেত্রী...
এমনকি সেই ড্রপলেট কোন স্থানে বা মাটিতে করলে তাতে ভাইরাস দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী থাকে। এই অবস্থায় কোন ব্যক্তি যদি তা স্পর্শ করেন হাত দিয়ে এবং সেই হাত যদি চোখ নাক ও মুখের দেয় তা থেকেও সংক্রমণ দ্রুত ছড়ায়। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফ থেকে আরো জানানো হয় ৬০এর উপর যাদের বয়স তাদের এই সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি। তাছাড়াও যাদের ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশনে ভোগেন ও হৃদরোগ আছে তাদেরও এই সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। যদিও এখনো পর্যন্ত করোনার টিকা আবিষ্কার হয়নি তাই অনুসন্ধানী চিকিৎসা তেই ভরসা রাখছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রক।
আগে কোন করনা রোগীর অবস্থা গুরুতর হলে, তাকে আইসিইউতে রেখে হাইড্রোক্সিন ক্লোরোকুইন এবং এজিথ্রোমাইসিন প্রয়োগ করার সুপারিশ ছিল কেন্দ্রের। কিন্তু এদিন তার পরিবর্তে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির প্রয়োগ করার সুপারিশ করা হয়েছে। থাইরক্সিন ক্লোরোকুইন সংক্রমণের প্রাথমিক পর্যায় দেওয়া যেতে পারে কোভিডে আক্রান্ত হওয়া রোগীদের।
এবার পড়ুন- করোনা থেকে বাঁচতে এই মুহূর্তে ত্যাগ করুন ধুমপান....
Post a Comment
0 Comments